আমাদের মধ্যে অনেকের মুখের ব্রণ নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন দুশ্চিন্তায় থাকেন। যেমন কোনো বিশেষ উৎসব বা কোনো অনুষ্ঠানের আগে যদি আমাদের ত্বকে ব্রণ হয়, তাহলে ফেস এর সৌন্দর্য অনেকখানি খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু এমন অবস্থায় কীভাবে খুব দ্রুত রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করা যায়। এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেকেই ভাবতে থাকেন আর ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করেন।
আমাদের মধ্যে অনেকের আবার ধৈর্য্য খুবই কম, তখন আবার ফাটিয়ে ফেলেন মুখের ব্রণ। এতে করে ব্রণের জায়গা টা ফুলে যায়। তারপর বের হয় অল্প কিছু র*ক্ত এবং পরে তা ঠিক হলেও, ওই জায়গায় একটি দাগ বসে যায়। তাহলে এখন আমাদের মধ্যে অনেকের প্রশ্ন একটাই যে, কিভাবে রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করা যায় ?
Read More - ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন কি?
কোম্পানির ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কী ?
bkash live chat | বিকাশ লাইভ চ্যাট
গুগল ফটোতে ফটো ফোল্ডার কীভাবে লক করবেন
তখন ভরসা রাখতে পারেন, বেনজয়েল পারোক্সাইড, টি-ট্রি অয়েল, সালফার এবং হচ্ছে সেলিসিলিক এসিড, এগুলোর উপর। তবে এগুলোর মধ্যে যে কোনো একটি আপনাদের ঘরে রেখে দিতে পারেন, যারা যারা ব্রণের সমস্যায় ভুগেন। তবে টি-ট্রি অয়েল টি অথবা সেলিলিক এসিড দেয়া থাকে এমন কোনো একটি ক্রিম মুখের ব্রণ লাগিয়ে রাখুন সারা রাত। দেখবেন পরেরদিন অনেকটা ঠিক হয়ে যায় মুখের ব্রণ।
কিন্তু রাতারাতি মুখের ব্রণ কমাতে হলে, প্রথমে আপনার মুখ ফেসওয়াশ দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর একটি বরফ পাতলা কাপড়ে নিয়ে, সেটা মুখের উপরে সেক দিতে থাকুন। এতে করে মুখের ব্রণের ফুলা ভাবটা কমে যাবে কিছুটা। এটা করার পরে আপনার টি-ট্রি অয়েল টি, স্যালিসিলিক অ্যাসিড অথবা বেনজয়েল পারোক্সাইড টি আপনার হাতের আঙুলে নিয়ে, ঠিক মুখের ব্রণের উপর লাগিয়ে দিন। তারপর এভাবে প্রতিদিন সারারাত রাখলেই কিন্তু মুখের ব্রণ কমে যাবে।
{tocify} $title={Table of Contents}
মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়, জেনে নিন কৌশল-
১/ আপনার বাড়িতে অথবা আপনার পরিচিত কেউ থাকলে, তার থেকে যদি অ্যাসপিরিন থাকে, তাহলে ট্যাবলেট টি নিয়ে একদম গুঁড়া করে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর মুখের ব্রণে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। লক্ষ করবেন মুখের ব্রণের লালচেভাব টি কমে যাবে এক রাতেই।
২/ ঘরে থাকা টুথপেস্টও কিন্তু মুখের ব্রণ দূর করতে ভালো কাজ করে। মুখের ব্রণে টুথপেস্ট টি লাগালে, ব্রণের ফোলাভাব টি কমে যায় মাত্র কয়েক ঘণ্টা মধ্যেই। তবে জেল টুথপেস্ট যদি থাকে, তাহলে সেটি ব্যবহার করবেন না ব্রণে।
৩/ আরেকটি সহজ পদ্ধতি হচ্ছে হালকা বা মোটামুটি গরম পানিতে পাতলা তুলা ভিজিয়ে, সেটির ভাপ মুখের ব্রণের উপর দিলেও কিন্তু ব্রণের ফোলাভাব কিছুটা কমে আসে। এমনকি গরম পানির সেকের ফলে আমাদের মুখে হওয়া ব্রণ গুলো থেকে ত্বকের অন্য যে কোনো সংক্রমণের আশঙ্কা হওয়া কম থাকে।
৪/ তবে পাশাপাশি মুখে ব্রণ বের হলে আপনাকে তেল জাতীয় খাবার, মশলা ও তেলে ভাজাপোড়া খাবার একদম এড়িয়ে চলতে হবে। এগুলা মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ ও হয়ে থাকে।
৫/ প্রতিদিন সকালে বেশি বেশি করে পানি পান করতে হবে। পানি বেশি করে পান করলে আমাদের শরীরের ভেতরের যে সব বিষাক্ত পদার্থ থাকে, সেগুলো বেরিয়ে যায়।
৬/ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার মুখের ব্রণ যদি দূর করতে চান। তাহলে বরফের সাহায্য নিতে পারেন সহজেই। সেক্ষেত্রে নরম একটি কাপড়ে একটি বরফের টুকরো পেঁচিয়ে নিন। তারপর সেই কাপড়টি আলতো করে আপনার মুখের ব্রণের ওপর রেখে দিন। তারপর ২০ সেকেন্ড বরফ রেখে সেটা সরিয়ে নিন। তারপর আবারও বরফ রাখুন। তো এইভাবে বেশ করেকবার করতে থাকুন। আর ২৪ ঘণ্টায় ২বার এই ট্রিটমেন্টটি করলে কিন্তু, ব্রণ কমে আসবে দ্রুত।
মুখে ব্রণ হলে যে ভুল গুলো করবেন না
১/ মুখের ব্রণ গেলে দেওয়া
এই অভ্যাস টি কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেরই আছে। আমাদের মুখে একটি ব্রণ দেখা গেলেই, সেটি গেলে না দেওয়া আগ পর্যন্ত যেমন স্বস্তি পাওয়া যায় না একটুও। তবে আমাদের এই বদ স্বভাবের কারণে কিন্তু আরও বেশি সমস্যায় পরতে হবে। এটির ফলে কিন্তু মুখের ব্রণের পরিমাণটা আরও বাড়িয়ে তোলে। সেই সাথে আপনার হাতের নখ দিয়ে ব্রণ খোঁটাখুঁটি করলে। তখন হতে পারে ইনফেকশন। আর তাই মুখের ব্রণ হলে, সেটি শুকিয়ে যাওয়া আগ পর্যন্ত সময় দিতে হবে।
২/ মুখের ব্রণ খোঁটাখুঁটি করা
মুখের ব্রণ খোঁটাখুঁটি করার যদি বদ অভ্যাস থাকে তাহলে সেটি ত্যাগ করুন। আমাদের মধ্যে অনেকেই মুখে ব্রণ হলে সেটি বারবার খুঁটতে থাকেন। আর মুখের ব্রণ গেলে দেওয়ার মতোও এটি একটি ক্ষতিকর বদ অভ্যাস। তবে এখন বিশেষজ্ঞরা এইসব কাজ করতে নিষেধ করেছে। মুখের ব্রণ হলেও সেটি খোঁটাখুঁটি করা একদম চলবে না। কারণ এই বদ অভ্যাস টি মুখের ব্রণ এর সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেয়। আর তাতে মুখের ব্রণ এর ক্ষতি ছাড়া আর কোনো উপকার হবেও না।
৩/ বারবার মুখ পরিষ্কার করা
অনেকেই আবার মনে করেন যে, প্রতিদিন বারবার মুখ পরিষ্কার করলেই নাকি ত্বক আরও বেশি ভালো থাকে। তবে এটি আসলে একদমই ঠিক না। কারণ হচ্ছে ঘনঘন মুখ ধোওয়ার ফলে কিন্তু ত্বক তার স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে। আর শুধু পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে, তখন ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কম হয়। আবার অনেকেই কিন্তু বেশির ভাগই সাবান অথবা ফেসওয়াশ দিয়ে ঘনঘন তাদের মুখ পরিষ্কার করে। এটি কিন্তু মুখের ব্রণের সমস্যা আরও অনেক বাড়িয়ে তোলে।
৪/ ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার না করা
অনেকে কিন্তু ত্বক ভালো রাখতে বিভিন্ন ফেসওয়াশ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেই ফেসওয়াশ টি ত্বকের জন্য ভালো কি না, তা একদমই জানেন না। আপনার মুখ পরিষ্কার করার জন্য, আপনি যেই ফেসওয়াশটি ইউজ করছেন, সেটি আপনার মুখের ত্বকের মানানসই কি না তা আগে জেনে নিন। প্রয়োজন হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন, আর সেই অনুযায়ী ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন নিয়মিত। এতে করে মুখের ব্রণের সমস্যা কমবে দ্রুত।
৫/ মুখের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর ক্রিম ব্যবহার করা
আমাদের মুখের ত্বকের যত্নে আমরা যেসব ক্রিম গুলো ব্যবহার করে থাকি, সেগুলো কি আসলেই ত্বকের যত্ন নেয় ? আবার অনেকেই আছেন টিভি অথবা মোবাইলে বিভিন্ন ক্রিমের বিজ্ঞাপন দেখে প্রলোভিত হয়ে উল্টাপাল্টা ক্রিম কিনে আনেন এবং সেগুলো ব্যবহার করেন। আসলে কিন্তু সেই সব ক্রিম গুলো ব্রণ কমাতে সাহায্য করেই না বরং এতে মুখের ব্রণ এর সমস্যা আরও বাড়তে থাকে।
ব্রণের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো ?
ভালো মানের ফেসওয়াশ দিয়ে আমাদের মুখ ধোওয়ার পরে, পরিষ্কার ত্বক আর ঝকঝকে ত্বক দেখতে কার না ভালো লাগে বলুন ? আর আমাদের তখন মনে হয় যে, এবার থেকে হয়তো আর বিশ্রীভাবে তেলতেলে হয়ে যাবে না মুখের ত্বক। আর হয়তো এবার আর মুখের ব্রণ হবে না। আর তার বদলে মিলবে পরিষ্কার আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক। আর উজ্জ্বলতায় ভরপুর। আর ৫ মিনিট যেতে না যেতেই কিন্তু সব আশায় ছাই দিয়ে তখন মুখে ঢেকে যায় তেলতেলে। আর মনে হয় যেন জীবনে কোনও দিন সেই মুখ ধোয়া হয়নি।
আর তখন তার মাঝেই মুখে দেখা যায় একটা দুটো করে ব্রণ। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই। বেশ কিছু বাছাই করা ভালো মানের ফেসওয়াশ রয়েছে যেগুলো বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকের জন্যই তৈরি করা। আর এই সব ফেসওয়াশ দিয়ে আপনাদের মুখ ধুলে কিন্তু ব্রণ হবে না আর পাশাপাশি ত্বকও ঝকঝকে দেখা যাবে।
তো জেনে নিন আপনার ব্রণ জন্য সেরা ৫টি ফেস ওয়াশ
1. সিম্পল ডেইলি স্কিন ডিটক্স পিউরিফায়িং ফেসিয়াল ওয়াশ
( Simple Daily Skin Detox )
2. পিয়ার্স আলট্রা মাইল্ড ফেসওয়াশ ইন অয়েল ক্লিয়ার গ্লো
( Pears Ultra Mild Face Wash )
3. ডার্মালজিকা ব্রেকআউট ক্লিয়ারিং ফোমিং ওয়াশ
( Dermalogica Breakout Clearing Foaming Wash )
4. ল্যাকমে ব্লাশ অ্যান্ড গ্লো কিউয়ি ক্রাশ জেল ফেসওয়াশ
( Lakmé Blush & Glow Kiwi Crush Gel Face Wash )
5. পন্ড'স পিম্পল ক্লিয়ার ফেসওয়াশ
( Pond's Pimple Clear Face Wash )
উপরে দেয়া ফেসওয়াশ গুলো খুবই ভালো মানে। আর নিয়মিত ব্যাবহারের ফলে মুখের কোনো ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা একদমই নেই। আর ব্রণ যাদের তারা ব্যাবহার করলে দ্রুত ব্রণ দূর হবে, আর সেই সাথে উজ্জ্বল ত্বক পাবেন। এইসব ফেসওয়াশ পাবেন বিভিন্ন দোকান বা কসমেটিকস দোকানে।
ব্রণের জন্য কোন ক্রিম ভালো ?
১/ Nivea Men Dark Spot Reduction Face Wash (নিভিয়া ম্যান ডার্ক স্পট রিডাকশন ফেস ওয়াশ)
আমাদের মধ্যে যদি কারো ত্বক খুব বেশি পরিমাণে তৈলাক্ত ভাব হয় এবং ত্বকে বেশি ব্রণ হয়ে থাকে আর সেই ব্রণের দাগ ত্বকে থাকে। তো তাদের জন্য এই ফেসওয়াশ খুবই কার্যকরী। কারণ এই ফেসওয়াশ টি মুখে হওয়া ব্রণের দাগ দূর করতে ভালো সাহায্য করে থাকে। আর তার সাথে ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করে ও ত্বকের ধূলাবালিও দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
২/ The Body Shop Tea Tree Skin Clearing Face Wash ( দ্যা বডি শপ টি ট্রি স্কিন ক্লিয়ারিং ফেস ওয়াশ )
তুলনামূলক ভাবে এই ক্রিম গুলা অনেক দামী হয়ে থাকে। মুখের ব্রণ ও ব্রণের হওয়া দাগ দূর করতে এই ক্রিম খুবই ভালো কার্যকরী হয়ে থাকে। আর এটা তে আছে প্রাকৃতিক চা এর পাতার নির্যাস যেটি আপনার মুখের ত্বককে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে ও সতেজ রাখতে খুব ভালো সাহায্য করে থাকে। আর পাশাপাশি এটি কিন্তু ব্রনের হওয়া দাগ বা ছোপ গুলো দূর করতে ভালো সাহায্য করে থাকে। তবে ভালো ব্যাপার হচ্ছে এই ক্রিমটি কিন্তু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের জন্যই ফেস মাস্কের মত কাজ করে থাকে।
৩/ Garnier Acno Fight 6 in1 Pimple Clearing Face Wash (গার্নিয়ার একনো ফাইট সিক্স ইন ওয়ান পিম্পল ক্লিয়ারিং ফেস ওয়াশ)
সবার আগে ছেলেদের ত্বকের জন্য এই ক্রিমটি একটি ভালো কার্যকরী এবং অন্যতম পণ্য। তবে সাধারণত যাদের ত্বক খুব বেশি পরিমাণে তৈলাক্ত হয়, তাদের জন্য এই ক্রিমটি খুবই কার্যকরী এবং ভালো হবে ব্যাবহার জন্য। আর এই ক্রিমটিতে আছে বিভিন্ন ধরনের উপাদান তার মধ্যে পুদিনা ও লেবুর নির্যাস রয়েছে। আর যেটি আপনার মুখের ত্বক গভীর থেকে গভীরে ভালো মত পরিষ্কার করে থাকে।
৪/ Mankind Acnestar removal cream (ম্যানকাইন্ড অ্যাকনেস্টার রিমুভাল জেল)
এই ক্রিম টি হলো একটি ক্লিন্ড্যামাইকিন নিকোটিনামিড এর জেল। আর যা আমাদের মুখের ত্বকের বিভিন্ন ক্ষত দাগ দূর করতে অনেক সাহায্য করে। আর মুখের ব্রণের হওয়ার বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয়। তবে এই ক্রিমটি ছেলে এবং মেয়ে উভয়ই ইউজ করতে পারবে। আর যাদের মুখে ব্রণ এর সমস্যা রয়েছে, তারাও ব্যবহার করতে পারবে এই ক্রিম।
৫/ Nivea Whitening Oil Control Moisturizer for Men (নিভিয়া হোয়াইটেনিং অয়েল কন্ট্রোল ময়েশ্চারাইজার ফর ম্যান)
যে সব ছেলেদের মুখের ত্বক খুব বেশি তৈলাক্ত তাদের ত্বকের এই তৈলাক্ত জন্য মূল সমস্যা হচ্ছে তেল এবং সেবাম। আর একমাত্র ছেলেদেরই এই সমস্যা হয় তা না, বরং মেয়েদেরও এই সমস্যা হয়। আবার অনেকে আছেন যারা দিনের মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই বাইরে বাইরে থাকে। তখন তাদের মুখের ত্বকে বাহিরের অনেক ধূলাবালি জমে থাকে।
তো তাদের জন্য ময়েশ্চারাইজার ক্রিমটি খুব ভালো হবে ব্যাবহার করলে। তবে এটি ব্যাবহার এর ২–৪ ঘন্টা আপনার মুখের ত্বক এর তৈলাক্ত ভাব গুলো দূর করবে। আর তার সাথে আপনার মুখের ত্বককে উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে অনেক।
পরিশেষে
আমরা আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে, কি কারণে মুখে ব্রণ হয়। এবং মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো কি কি। এবং এর পাশাপাশি জানতে পেরেছি যে কোন কোন ফেসওয়াশ এবং ক্রিম গুলো আমাদের মুখের ত্বকের যত্ন পাশাপাশি ব্রণ দুর করতে সাহায্য করবে। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা মুখের ব্রণ দূর করার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। পরবর্তী কি জানতে চান সেটি আমাদের জানবেন এবং কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
Tags
Health Tips